JonopriyoblogPostAd

দাউদ কিভাবে ভালো হয় - দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম

দাউদ কিভাবে ভাল হয় এবং দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি তা আজকের আর্টিকেল থেকে জেনে নিতে পারেন। বর্তমানে অনেকের দাউদ হয়ে থাকে কিন্তু তারা জানে না দাউদ কিভাবে ভালো হয়। এতে করে অনেক কষ্ট পেতে হয় এবং দাউদ বেশি হয়ে গেলে মারাত্মক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। সেজন্য চলুন জেনে নেওয়া যাক দাউদ কিভাবে ভালো হয় এই সম্পর্কে।
দাউদ কিভাবে ভালো হয়

দাউদ কেন হয় দাউদ কিভাবে ভালো হয় দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এর নাম কি এবং দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ কি খাওয়া উচিত এই সকল বিষয়ে যদি জানতে চান তাহলে মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ দাউদ কিভাবে ভালো হয় - দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম 

দাউদ কেন হয় - দাউদ হওয়ার কারণ

দাউদ হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে সেগুলো হলো। আপনার থাকার জায়গা যদি ভেজা এবং অতিরিক্ত স্যাতস্যাতে হয় তাহলে সেখান থেকে দাউদ হয়ে থাকে। যেখানে সব সময় ভেজা থাকে এবং আলো বাতাস পৌঁছাতে পারেনা সেখানে ছত্রাক জন্ম নিয়ে থাকে সেজন্য সেখান থেকে দাউদ হয়। 

আবার অনেকে রয়েছে যারা গরমের সময় অনেক টাইট জামা কাপড় পরিধান করে এবং মেয়েরা অনেক অনেক টাইট অন্তর্বাস পরিধান করে থাকে সেজন্য সেখান থেকে দাউদ হয়ে থাকে। এছাড়া অনেকের অভ্যাস রয়েছে ময়লা কাপড় চোপড় পরিধান করার এবং একই কাপড় বারবার না ধুয়ে পরিধান করার ফলে দাউদ হয়ে থাকে। 

আরো পড়ুনঃ পেট ব্যথা কমানোর উপায় - পেট ব্যথার কারণ কি

আবার অনেক সময় দাউদ হতে পারে যদি আপনি কোন আক্রান্ত ব্যক্তির জামা কাপড় অথবা চিরুনি সহ আরো কিছু রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করেন। দাউদ হওয়ার আরেকটি কারণ হলো বাসায় যদি কোন পোষা প্রাণী থাকে তাহলে তার থেকে দাউদ ছড়াতে পারে। এবং যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক কম এবং যারা একটুতেই বেশি বেশি ঘামেন তাদের দাউদ বেশিভাগ হয়ে থাকে। 

দাউদ কিভাবে ভালো হয়

দাউদ একটি ইনফেকশন জনিত রোগ বা সমস্যা। দাউদ কে ইংরেজিতে বলা হয় রিং ওয়ার্ম। দাউদ হলে সেখানে ক্ষতের মত সৃষ্টি হয় এবং অনেক চুলকায় যা সহ্য করা অনেক কঠিন। কিন্তু আপনি চাইলে দাউদ কিভাবে ভালো হয় এই অংশ থেকে জেনে নিতে পারেন দাউদ ভালো করার কিছু ঘরোয়া উপায়। চলুন জানা যাক দাউদ কিভাবে ভালো হয় এই সম্পর্কে।

১। দাউদ ভালো করার জন্য সব সময় সুতির এবং ঢিলে ঢালা পোশাক পরিধান করুন। তাহলে এতে করে দাউদ ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

২। যেখানে দাউদ হবে সেখানে ক্ষত দাগ হয় আর সেই ক্ষত দাগ গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার রাখতে হবে। এতে করে তাড়াতাড়ি দাউদ ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

৩। যেখানে দাউদের ক্ষত থাকবে সেখানে কখনো সাবান বা শ্যাম্পু লাগাবেন না এতে করে দাউদ আরো বেশি হয়ে যাবে। যদি সাবান শ্যাম্পু না লাগান তাহলে দাউদ অনেকটা কমে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে। সাবান শ্যাম্পু ব্যবহার করতে চাইলে যেগুলো ছত্রাকনাশক সেগুলো ব্যবহার করুন। 

আরো পড়ুনঃ বাতের ব্যথা কমানোর উপায় - বাতের ওষুধের নাম

৪। দাউদ কিভাবে ভালো হয় আর আরেকটি উপায় হল স্যাতসেতে বা ভেজা জায়গায় বেশি থাকবেন না। কারণ যেখানে আলো বাতাস এবং ভেজা থাকে সেখানে ছত্রাকের সৃষ্টি হয় এবং সেখান থেকে দাউদ সৃষ্টি হয়। তাই দাউদ থেকে মুক্তি পেতে চাইলে শুকনো এবং আলোর জায়গায় থাকুন।

৫। দাউদ কিভাবে ভালো হয় তার তার আরো একটি উপায় হল আপনার ক্ষতের জায়গায় কখনো আঙ্গুল দিয়ে খোঁচাখুঁচি করবেন না এবং চুলকাবেন না কারণ আঙ্গুলে থাকা ফাঙ্গাস দাউদ অনেক বেশি করে দেয় এবং শরীরের আরও বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে। সেজন্য দাউদ ভালো করতে চাইলে এই ভুল কাজটি কখনোই করবেন না তাহলে আপনার দাউদ আরো বেশি হয়ে যাবে। 

৬। দাউদ ভালো করার জন্য বিভিন্ন রকম ঔষধ রয়েছে এবং দাউদে লাগানো মলম রয়েছে। দাউদ ভালো করতে চাইলে দাউদের ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি ভালো মানের মলম লাগান তাহলে ইনশাআল্লাহ দাউদ ভালো হয়ে যাবে। আশা করছি দাউদ কিভাবে ভালো হয় কিছুটা ধারণা পেলেন এ সম্পর্কে নিচে আরো জানতে পারবেন। 

দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ 

দাউদ হলে অনেকটা অস্বস্তিকর লাগে কারণ প্রচন্ড পরিমাণ চুলকায় যা সহ্য করা অনেক কষ্টকর। আরো অনেকে বিভিন্ন ভুলের কারণে দাউদ আরও বেশি হয়ে যায় যেমন দাউদ হলে কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে কিন্তু কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে তা সবাই না জানার কারণে দাউদ আরও বেশি হয়ে যায়। জেনে রাখুন দাউদ হলেন কোন কোন খাবার খাওয়া নিষেধ। 

আমাদের গুগল নিউজ ফলো করতে এখানে ক্লিক করুন তারপরে ফলো করুন

দাউদ হলে যেসব খাবার খাওয়া নিষেধ সেগুলো হলো বেগুন, গরুর মাংস, ব্রয়লারের মাংস, শুটকি মাছ, কচু, ফুলকপি, ডিম, ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ যতদিন দাউদ ভালো হবে না ততদিনে এই সকল খাবার খাওয়া যাবে না কারণ এই সকল খাবারে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ এলার্জি যা আপনার চুলকানি বেশি করবে এবং দাউদ আরো অনেক বেশি হয়ে যাবে। সেজন্য দাউদ হলে এগুলো খাবার একদমই খাবেন না।  

দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা 

দাউদ কিভাবে ভালো হয় তা আপনারা ইতোমধ্যে জানতে পেরেছেন এবার আপনাদের জানাবো দাউদের স্থায়ী চিকিৎসা সম্পর্কে যেগুলো আপনি ঘরে বসেই করতে পারবেন। জেনে রাখুন দাউদের ঘরোয়া পদ্ধতিতে স্থায়ী চিকিৎসা গুলো সম্পর্কে। যেভাবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে দাউদ ভালো করবেন তা নিচে দেওয়া হলো। 

  • নিম পাতা
  • এলোভেরা
  • পেপে
  • মধু
  • হলুদ
  • রসুন
  • তুলসী পাতা
  • আপেল সিডার ভিনেগার
  • ঔষধ 
  • মলম

নিম পাতা - নিম পাতা একটি অ্যান্টিসেপটিক এর মত কাজ করে এবং ছত্রাক ধ্বংস করতে ভালো কাজ করে নিমপাতা। সেজন্য আপনার দাউদ ভালো করতে নিম পাতার পেস্ট তৈরি করে দাউদের উপর লাগাবেন তাহলে দাউদ ভালো হয়ে যাবে। 

এলোভেরা - দাউদ ভালো করার জন্য আরেকটি উপায় হল এলোভেরা জেল। প্রথমে একটি অ্যালোভেরা নিবেন এবং তার ভিতরে থাকা সাদা অংশ গুলো বের করে নেবেন এবং সেগুলো জেলের মতো তৈরি করে দাউদের উপর লাগাবেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি দাউদ ভালো হয়ে যাবে।

পেঁপে - দাউদ ভালো করার জন্য পেঁপে অনেক কার্যকরী। দাউদ ভালো করার জন্য পেঁপে কেটে নিতে পারেন এবং ছোট টুকরো করে দাউদের উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। তাহলে দাউদ ভালো হয়ে যাবে।

মধু - আপনার যেখানে দাউদ হয়েছে সেখানে মধু লাগাতে পারেন তাহলে দাউদ খুব তাড়াতাড়ি ভালো হয়ে যাবে। মধু ছত্রাক ধ্বংস করতে অনেক ভালো কার্যকরী সেজন্য দাউদের ক্ষতের উপর হালকা পরিমাণ মধু তুলা দিয়ে লাগাবেন। এভাবে কয়েকদিন ব্যবহার করলে দাউদ ভালো হয়ে যাবে।  

আরো পড়ুনঃ মুখের কালো দাগ দূর করার উপায় -  মুখের দাগ দূর করার ক্রিম

হলুদ - হলুদ কে আমরা মসলা হিসেবে ব্যবহার করে থাকি কিন্তু এই হলুদের রয়েছে অনেক ঔষধি গুণ। হলুদ হল এক ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক যা ছত্রাক নাশক হিসেবে কাজ করে সেজন্য আপনার যেখানে দাউদ হয়েছে সেখানে কাঁচা হলুদ পেস্ট করে লাগাতে পারেন অথবা হলুদের গুঁড়ার সাথে হালকা পরিমাণ পানি দিয়ে মিশিয়ে সেটা তুলার মাধ্যমে দাউদের জায়গায় লাগান। দিনে যদি কয়েকবার করে এরকম করতে পারেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি দাউদ ভালো হয়ে যাবে। 

রসুন - দাউদ কিভাবে ভালো হয় তার আরো একটি ভালো উপায় হল রসুন। রসুন ফাঙ্গাল ইনফেকশন প্রতিরোধ করার জন্য অনেক ভালো কার্যকরী। সেজন্য রসুনের মাধ্যমে দাউদ ভালো করতে চাইলে রসুন কুচি কুচি করে কেটে নিন আগে তারপরে দাউদের উপরে লাগিয়ে দিন এবং কাপড় দিয়ে সেটা বেঁধে রাখুন। এভাবে কয়েকদিন রসুন লাগাতে পারলে দাউদ ভালো হয়ে যাবে। 

তুলসী পাতা - দাউদ ভালো করার জন্য তুলসী পাতা অনেক কার্যকরী। তুলসী পাতার মধ্যে এন্টিফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে যা বিভিন্ন রকম ঘা এবং দাউদ ছড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। সেজন্য আপনি যদি তুলসী পাতা দাউদের উপর লাগাতে পারেন তাহলে খুব সহজেই দাউদ ভালো করতে পারবেন। 

আপেল সিডার ভিনেগার - দাউদ ভালো করার জন্য আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহার করতে পারেন এতে করে খুব সহজেই দাউদ ভালো করতে পারবেন।হালকা পরিমাণ আপেল সিডার ভিনেগার একটি পাত্রের মধ্যে ঢেলে নিন এবং তুলা দিয়ে সেগুলো দাউদের মধ্যে লাগিয়ে পরিষ্কার করে নিন এভাবে কয়েকদিন করলে দাউদ ভালো হয়ে যাবে। 

ঔষধ - দাউদ ভালো করার জন্য বিভিন্ন রকম ঔষধ রয়েছে সেই ওষুধগুলো খেতে পারেন। আপনার যদি দাউদ হয় তাহলে একজন ভালো চিকিৎসকের কাছে যাবেন এবং প্রথমে দাউদ দেখাবেন তারপরে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করবেন। তার পরেও নিচে আপনাদের কিছু ঔষধের নাম বলে দিব সেগুলো দেখে নিতে পারেন। 

মলম - ওষুধের পাশাপাশি মলম ব্যবহার করতে হবে। কারণ ঔষধ খেলে আপনার ভেতর থেকে দাউদ ভালো করবে আর যদি ওষুধ খাওয়ার পাশাপাশি মলম ব্যবহার করেন তাহলে খুব তাড়াতাড়ি দাউদ ভালো হয়ে যাবে। নিচে আপনাদের দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম সম্পর্কে জানাবো।  

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম - দাউদের মলমের নাম

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এর নাম কি এবার আপনারা এই অংশে তা জানতে পারবেন কারণ দাউদ ভালো করার অনেক ঘরোয়া উপায় থাকলেও মলমের মাধ্যমে দাউদ খুব তাড়াতাড়ি ভালো করা যায়। কিন্তু জানতে হবে দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম কোনটি বা দাউদের মলমের নাম কি? জেনে নিন দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এর নাম।

  • টারবিফিন
  • ফানজিডাল এইস সি ক্রিম
  • রিংগার্ড
  • Clopirox 1% Cream 
দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম এগুলোই। দাউদ ভালো করতে এইগুলো মলম বেশিরভাগ ব্যবহার হয়ে থাকে তাই আপনি যদি দাউদ ভালো করতে চান মলমের মাধ্যমে। তাহলে এগুলো মলম ব্যবহার করতে পারেন। তবে ইন্টারনেটে যেকোনো ঔষধ বা মলমের নাম দেখে তা নিজ থেকে ব্যবহার করবেন না চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করবেন। 

দাউদের সবচেয়ে ভালো সবান

দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম যেমন রয়েছে তেমনি দাউদের সবচেয়ে ভালো সাবান রয়েছে যা ব্যবহার করলে দাউদ ভালো হয়। আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা সাধারন সাবান ব্যবহার করি এর ফলে দাউদ আরও বেশি হয়ে যায়। 

দাউদের সবচেয়ে ভালো সাবান হলো। লুলিকোনাজল সাবান, Assure Soap, কিটোকোনাজল সাবান। কিটোকোনাজল সাবানের দাম ৪৮৪ টাকা লাগতে পারে। লুলিকোনাজল সাবান ৫০ গ্রাম ২১০ টাকা আর Assure সাবানের দাম ৯০ বা ১০০ টাকা লাগতে পারে।

দাউদের এন্টিবায়োটিক - দাউদের ক্যাপসুল

আপনারা যদি দাউদের অ্যান্টিবায়োটি  খাওয়ার মাধ্যমে ভালো করতে চান তাহলে করতে পারেন। আপনাদের জন্য কয়েকটি ভালো এন্টিবায়োটিক ওষুধের নাম বলে দিলাম। এগুলো খেতে পারেন তাহলে ভালো কাজ হবে।

Terbinafin tablet

Voriconazole 200 mg

Flugal

দাউদ এর ঔষধ - দাউদের ভালো ঔষধ 

দাউদ ভালো করার জন্য কিছু ওষুধ রয়েছে। আপনার যদি দাউদ থাকে তাহলে দাউদ ভালো করতে যে সকলে ঔষধ খাবেন সেগুলো মধ্যে কয়েকটি ওষুধের নাম নিচে দেওয়া হলো।

দাউদ এর জন্য যেগুলো ঔষধ ব্যবহার করবেন সেগুলো হলো - লিউলিজল ক্রিম, ইবারকোনাজল ক্রিম, ফাঙ্গিট্যাক ক্রিম এছাড়া ফুলগাল নামের একটি ঔষধ রয়েছে এগুলো ব্যবহার করতে পারেন খুব তাড়াতাড়ি ভালো ফলাফল পাবেন দাউদ ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আর সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবেন। যেকোনো ঔষধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করবেন।

দাউদ এর ছবি

আপনারা যারা দাউদ এর ছবি দেখতে চান দাউদ এর ছবি খুজে থাকেন তারা এখান থেকে দেখে নিন দাউদ এর ছবি।

দাউদ এর ছবি

দাউদ কিভাবে ভালো হয় - দাউদের সবচেয়ে ভালো মলমঃ শেষ কথা 

দাউদ কেন হয় দাউদ হওয়ার কারণ দাউদ কিভাবে ভাল হয় দাউদের সবচেয়ে ভালো মলম দাউদের মলমের নাম দাউদ হলে কি খাওয়া নিষেধ দাউদের স্থায়ী সমাধান দাউদের সবচেয়ে ভালো সাবান দাউদের অ্যান্টিবায়োটিক এর নাম দাউদের ক্যাপসুল এর নাম দাউদের ঔষধ দাউদের ভালো ঔষধ এর নাম এবং দাউদের ছবি আপনাদের আজকে দেখিয়েছি। 

আশা করছি আপনারা এই সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন। তারপরেও যদি আপনাদের এই সকল বিষয়ে কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকে তাহলে আমাদের জানাতে পারেন কমেন্ট করে। এবং এরকম আরো বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের JONOPRIYO BLOG ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। এতক্ষন আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন