JonopriyoblogPostAd

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় - নরমাল ডেলিভারি দোয়া

 আসসালামু আলাইকুম আপনি যদি জানতে চান নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এবং নরমাল ডেলিভারি দোয়া তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আজকের আর্টিকেল আপনাদের বিস্তারিতভাবে জানাবো নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় কি তাহলে আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে জেনে নিন নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় সম্পর্কে।

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়
নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় নরমাল ডেলিভারি দোয়া বাচ্চার ওজন কত হলে নরমাল ডেলিভারি হয় নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সময় সহ এই সম্পর্কিত আরো কিছু বিষয়ে আজকের আর্টিকেল আলোচনা করা হবে তাই আপনি যদি এই সকল বিষয়ে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় - নরমাল ডেলিভারি দোয়া 

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় 

বেশিরভাগ নারী চেয়ে থাকেন যে তার গর্ভের সন্তানটা সুস্থ এবং সুষ্ঠুভাবে যেন হয়। কিন্তু বিভিন্ন কারণে নরমালে অনেকেরই বাচ্চা হয় না। বাচ্চা হওয়ার জন্য সিজার করতে হয় কিন্তু আপনি যদি চান যে আপনার নরমালে ডেলিভারি হোক তাহলে আপনার জানা প্রয়োজন নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়। নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো যদি জেনে থাকেন তাহলে সেই কাজগুলো করতে পারলে আপনার নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে তো চলুন জানা যাক নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো কি কি? 

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় গুলো হলোঃ 

  • সুষম খাবার খাওয়া
  • শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করা
  • পানি পান করা
  • নিয়মিত চেকআপ করা
  • চিন্তা মুক্ত থাকা
  • সঠিক বয়সে গর্ভধারণ
  • প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখা
  • জন্মের পরিকল্পনা
  • একটিভ থাকা
  • ডায়েট
  • মনোবল ঠিক রাখা

সুষম খাবার খাওয়াঃ নরমাল ডেলিভারি করাতে চাইলে নিয়মিত সুষম খাবার খাওয়া প্রয়োজন এতে করে দেহের সকল চাহিদা পূরণ হয় এবং নরমাল ডেলিভারি হওয়া অনেক সহজ হয়ে যায়। তাই গর্ভাবস্থায় সুষম খাবার বেশি বেশি খাওয়ার চেষ্টা করবেন। 

শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করাঃ গর্ভাবস্থার প্রথমদিকে নিয়মিত শরীরচর্চা এবং ব্যায়াম করতে পারেন যদি নিয়মিত হালকা ব্যায়াম করেন তাহলে এতে করে শরীরের সবকিছু ঠিকঠাক থাকে এবং নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে নরমাল ডেলিভারি সহজ হয়। 

আরো পড়ুনঃ সাত দিনে মোটা হওয়ার উপায় - মোটা হওয়ার ঔষধের নাম কি 

পানি পান করাঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এর ভেতর সবচেয়ে প্রয়োজনীয় এবং কার্যকরী একটি উপায় হল বেশি বেশি পানি পান করা। কারণ গর্ভাবস্থায় শরীরে অনেক পানির ঘাটতি দেখা দেখা দেয়। এতে করে সন্তান জন্মদানে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে কিন্তু আপনি যদি গর্ভাবস্থায় বেশি বেশি পানি পান করেন তাহলে এতে মা এবং শিশুর জন্য ভালো এবং নরমালে ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। 

নিয়মিত চেকআপ করাঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এর ভেতরে আরো একটি হলো নিয়মিত চেকআপ করা গর্ভধারণের পড়ে মাঝে মাঝে ডাক্তারের কাছে গিয়ে চেকআপ করার প্রয়োজন এতে করে বোঝা যায় শিশুর অবস্থান কেমন রয়েছে এবং নরমালে হওয়া সম্ভব কিনা। 

চিন্তা মুক্ত থাকাঃ গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত চিন্তা করা যাবে না সব সময় চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে। আর আপনি যখন চিন্তা মুক্ত থাকবেন এতে করে আপনার মন ভালো থাকবে এতে করে নরমালে ডেলিভারি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 

সঠিক বয়সে গর্ভধারণঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য সঠিক বয়সের গর্ভধারণ করা প্রয়োজন। কোন কোন মেয়ের বয়স যখন ২২ বছরের উপরে থাকবে এবং সেই সময়টায় গর্ভধারণ করবে তখন তার জন্য নরমালে ডেলিভারি হওয়া অনেক সহজ হয়। তাই এই দিকটা অবশ্যই খেয়াল রাখার চেষ্টা করবেন।  

প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখাঃ অনেক মেয়েদের প্রেসার হাই থাকে এতে করে নরমাল ডেলিভারি হতে গেলে অনেক কষ্ট হয় তাই নরমাল ডেলিভারি হওয়াতে চাইলে প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। প্রেশার নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা নিয়মিত পরীক্ষা করে দেখতে হবে। 

জন্মের পরিকল্পনাঃ গর্ভধারণের প্রথম দিক থেকেই জন্মের পরিকল্পনা ভালোভাবে নিতে হবে আর জন্মের পরিকল্পনা ভালোভাবে নেওয়ার জন্য নিয়মিত ডাক্তারের কাছে যান এবং আপনার যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে সেগুলো ডাক্তারকে বলুন এতে করে আপনি যদি নিয়মিত সবকিছু সঠিকভাবে পরিকল্পনা করতে পারেন তাহলে নরমালে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 

একটিভ থাকাঃ অনেকেই মনে করে থাকেন গর্ভাবস্থায় কোন কাজ কাম করা যাবে না। আসলে এটা মোটেও ঠিক নয় আপনার কখনোই গর্ভ অবস্থায় একেবারে শুয়ে বসে থাকা যাবে না। আপনি যদি গর্ভাবস্থায় হালকা বাড়ির কোন কাজ করেন তাহলে এতে করে আপনি অনেক একটিভ থাকতে পারবেন এবং এতে করে নরমালে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। তবে মনে রাখবেন ভারী কোন কাজ করা যাবে না। 

ডায়েটঃ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এর ভেতর আরো একটি হলো ডায়েট অর্থাৎ খাবারের সকল নিয়ম নীতি মেনে চলা। গর্ভাবস্থায় কোন খাবার খাওয়া যাবে কোন খাবার খাওয়া যাবে না এবং কোন খাবার বেশি খেতে হবে কোন খাবার কম খেতে হবে এ সকল জানতে হবে এবং নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে তাহলে এতে করে শরীর ঠিক থাকবে এবং নরমালে ডেলিভারি হওয়ার সহজ হবে। 

মনোবল ঠিক রাখাঃ অনেক মেয়েরা মনে করে থাকেন নরমালে ডেলিভারি হতে গেলে অনেক কষ্ট হয় সেজন্য তারা ভয় পেয়ে থাকে আর এই ভয় পাওয়ার ফলে সিজারে ডেলিভারি করিয়ে থাকে। কিন্তু আপনি যদি নরমালে ডেলিভারি করাতে চান তাহলে মনোবল ঠিক রাখতে হবে এবং নিজের উপর সাহস রাখতে হবে। এগুলো মূলত নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়।  

নরমাল ডেলিভারি দোয়া 

প্রত্যেকটা মেয়ে চাই তার সন্তান নরমালে ডেলিভারি হোক কিন্তু সবার তো তা হয় না। সেজন্য অনেকে জানতে চান নরমাল ডেলিভারি দোয়া আসলে নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য ঐরকম ভাবে কোন দোয়া উল্লেখিত নেই তবে বিভিন্ন আমল রয়েছে সেই আমল গুলো যদি আপনি গর্ভাবস্থায় করতে পারেন তাহলে এতে করে আল্লাহ আপনার ডেলিভারি হওয়ার সময় কষ্ট কম করে দিবেন এবং নরমাল ডেলিভারি হবে। 

আরো পড়ুনঃ পাইলস এর ঘরোয়া চিকিৎসা - কি খেলে পাইলস ভালো হয় 

যদি গর্ভাবস্থায় আপনি বেশি বেশি আল্লাহর ইবাদত করতে পারেন এবং কোরআন শরীফ পড়তে পারেন এবং বিভিন্ন সূরা তেলাওয়াত করতে পারেন সব সময় তাহলে এতে করে আল্লাহ আপনার সন্তান প্রসবের বেদনা কম করে দিবেন তাই সবাই গর্ভাবস্থায় এই আমল গুলো করার চেষ্টা করবেন। আশা করছি বুঝতে পারলেন নরমাল ডেলিভারি দোয়া সম্পর্কে। 

বাচ্চার ওজন কত হলে নরমাল ডেলিভারি হয় 

বাচ্চার ওজন কত হলে নরমাল ডেলিভারি হয় এই বিষয়টি অনেকে জানতে চেয়ে থাকেন আসলে এই বিষয়টি একেবারে শিওর ভাবে বলা যাবে না যে বাচ্চার ওজন কত হলে নরমাল ডেলিভারি হয় কারণ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য মাকে সুস্থ থাকতে হবে এবং সাহস থাকতে হবে। যদি মা সুস্থ থাকে এবং বাচ্চার ওজন দুই থেকে তিন কেজি হয় তবুও নরমালে বাচ্চা ডেলিভারি হওয়া সম্ভব। 

তাই নরমালে বাচ্চা ডেলিভারি করাতে চাইলে গর্ব অবস্থায় মাকে বেশি বেশি পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে তাহলে এতে করে নরমালে বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তারপর নরমালে বাচ্চা হওয়ার জন্য অনেকের সাহস থাকে না তাই বলা যায় নরমালে বাচ্চা হওয়াতে চাইলে নিজের উপর একটা মনোবল থাকতে হবে তাহলেই নরমালে ডেলিভারি সম্ভব। 

বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায়

বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় এই বিষয়টিও একেবারে শিওর হয়ে বলা যাবে না কারণ অনেক মহিলা থাকে তারা অনেক দুর্বল হয়ে থাকে আর যখন একটা দুর্বল মহিলা নরমালে ডেলিভারি করাতে যাবে তখন নরমালে ডেলিভারি হতে গেলে অনেক কষ্ট হবে। তাই বলা যায় যদি কোন মহিলা নরমালে ডেলিভারি করাতে না পারে তাহলে সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি করানো হয়। 

এখানে বাচ্চার ওজন এমন বড় কোন বিষয় নয় কারণ অনেক সময় বেশি ওজনের বাচ্চারও নরমালে ডেলিভারি হয়ে থাকে আবার অনেক সময় কম ওজনের বাচ্চা সিজারের মাধ্যমে ডেলিভারি করাতে হয়।তাই বলা যায় বাচ্চার ওজন যদি তিন কেজির বেশি হয় তাহলে সিজার করানোর প্রয়োজন যদি বাচ্চার মা দুর্বল হয়। 

নরমাল ডেলিভারি কত দিনে হয় - নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সময় 

নরমাল ডেলিভারি কত দিনে হয় বা নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সময় একবারে সুনির্দিষ্ট ভাবে বলা সম্ভব নয় কারণ বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকম সময়ে বাচ্চা ডেলিভারি হয়ে থাকে। তবে গর্ভধারণের প্রথম থেকে শুরু করে ৩৭ থেকে ৪২ সপ্তাহের মধ্যে যদি কোন শিশুর জন্ম গ্রহণ করে তাহলে সেটা স্বাভাবিক জন্ম গ্রহন কিন্তু যদি ৩৬/৩৭ সপ্তাহের কম সময়ে শিশু জন্মগ্রহণ করে তাহলে সেটা অপরিপক্ক হয়ে থাকে।  

আরো পড়ুনঃ  ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার তালিকা - ক্যালসিয়াম যুক্ত ফল 

নরমাল ডেলিভারি কত দিনে হয় যদি জানতে চান তাহলে বলবো নরমাল ডেলিভারি মূলত ৩৮ সপ্তাহ এরপরে হয়ে থাকে তবে সবার ক্ষেত্রে এমনটি হয় না বিভিন্ন জনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকম সময় হয়ে থাকে। আর এই বিষয়ে যদি আরো ভালোভাবে জানতে চান তাহলে একজন চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। তাহলে আশা করছি আরো ভালোভাবে জানতে পারবেন। 

নরমাল ডেলিভারি ব্যথা কেমন 

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় এবং নরমাল ডেলিভারি দোয়া সম্পর্কে ইতিমধ্যে আপনারা জানতে পেরেছেন কিন্তু অনেকে জানতে চেয়ে থাকেন নরমাল ডেলিভারি ব্যথা কেমন তাই তাদের জন্য এখন বলব নরমাল ডেলিভারি ব্যথা কেমন আসলে নরমাল ডেলিভারি করতে গেলে ব্যথা একটু বেশি হয় সেজন্য অনেকে ভয় নরমাল ডেলিভারি করাতে চান না কিন্তু এখন আপনি মেডিকেলে গিয়েও নরমাল ডেলিভারি করাতে পারেন। 

যদি বাসায় নরমাল ডেলিভারি করেন তাহলে ব্যথা একটু বেশিই হবে। আর যদি মেডিকেল বা ক্লিনিকে গিয়ে নরমাল ডেলিভারি করান তাহলে এতে করে ব্যথা একটু কম হবে কারণ নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সময় ব্যথা নাশক ঔষধ দেওয়া হয় এবং অবশ করে দেওয়া হয় তখন আর ব্যথা তেমন বোঝা যায় না আশা করছি বুঝতে পারবেন নরমাল ডেলিভারি ব্যথা কেমন সেই সম্পর্কে। 

ডেলিভারি পেইন উঠানোর উপায় 

অনেক মহিলা রয়েছে যারা নরমালে ডেলিভারি করতে চান কিন্তু সঠিক সময় চলে আসার পরেও ডেলিভারি পেইন উঠেনা তাই অনেকে ডেলিভারি পেইন উঠানোর উপায় জানতে চেয়ে থাকেন আসলে প্রাকৃতিকভাবে যদি ডেলিভারি পেইন ওঠে তাহলে সেটা অনেক ভালো হয় কিন্তু যদি প্রাকৃতিকভাবে ডেলিভারি পেইন না ওঠে তাহলে এই কাজগুলো করতে পারেন এগুলো করার মাধ্যমে খুব সহজে ডেলিভারি পেইন তুলতে পারবেন। 

১। ডেলিভারি পেইন তোলার জন্য কিছু সহজ ব্যায়াম রয়েছে সেগুলো করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই ডেলিভারি পেইন তুলতে পারবেন। 

২। যদি গর্ভাবস্থার শেষ দিকে এসে দেখেন যে আপনার ডেলিভারি পেইন উঠছে না তাহলে কিছু ফল রয়েছে সেগুলো খেতে পারেন যেমন খেতে পারেন পাকা খেজুর এতে করে আপনার জরায়ুর মুখ প্রশস্ত হবে এবং ডেলিভারি পেইন উঠবে।  

আরো পড়ুনঃ মাসিক না হলে কি বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে - মাসিক না হলে ঔষধ  

৩। ডেলিভারি পেইন উঠানোর জন্য সহবাস করতে পারেন হয়তো অনেকেই অবাক হচ্ছেন এই কথাটি শুনে কিন্তু অবাক হওয়ার কিছু নেই যদি ডেলিভারি পেইন না উঠে তাহলে শারীরিক মেলামেশা করলে খুব তাড়াতাড়ি ডেলিভারি পেইন উঠে।  

৪। ডেলিভারি পেইন তোলার জন্য গর্ভবতী মহিলার নিপলে হালকা করে স্পর্শ করবেন এবং হালকা হালকা করে চাপ দিবেন তাহলে এতে করে ডেলিভারি পেইন খুব তাড়াতাড়ি উঠবে।  

৫। ডেলিভারি পেইন উঠানোর জন্য কিছু খাবার রয়েছে সেই খাবারগুলো যদি ডেলিভারি হওয়ার আগে খাওয়াতে পারেন তাহলে খুব সহজে ডেলিভারি পেইন উঠানো সম্ভব। 

৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার ওজন 

৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার ওজন কত হয় এটা একেবারে নির্দিষ্ট ভাবে বলা যাবে না কারণ বিভিন্ন বাচ্চার বিভিন্ন রকম ওজন হয়ে থাকে। কোন মহিলা যদি সঠিক সময় গর্ভধারণ করে এবং মহিলাটি সুস্থ থাকে এবং স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে আর মহিলাটি যদি গর্ভাবস্থায় স্বাস্থ্যকর খাবার বেশি বেশি খেতে পারে তাহলে এতে করে গর্ভের সন্তানের ওজন বেশি হবে। 

আর কোন মা যদি গর্ভাবস্থায় সুষম খাবার তেমন একটা খেতে না পারে আবার সন্তান গর্ভ ধারণের বয়স না হয় কোন মহিলার তাহলে সেই সন্তানের ওজন কম হয়ে থাকে। তাই বলা যায় ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার ওজন নির্ভর করে একটা মা কতটা সুস্থ এবং সবল তার উপর। আশা করছি আজকের আর্টিকেল থেকে আপনারা নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায়  নরমাল ডেলিভারি দোয়া সহ সবকিছু ভালোভাবে জানতে পারলেন। 

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় - নরমাল ডেলিভারি দোয়াঃ শেষ কথা  

নরমাল ডেলিভারি হওয়ার উপায় নরমাল ডেলিভারি দোয়া বাচ্চার ওজন কত হলে নরমাল ডেলিভারি হয় বাচ্চার ওজন কত হলে সিজার করা যায় নরমাল ডেলিভারি কত দিনে হয় নরমাল ডেলিভারি হওয়ার সময় নরমাল ডেলিভারি ব্যথা কেমন ডেলিভারি পেইন উঠানোর উপায় ৯ মাসের গর্ভবতী বাচ্চার ওজন কত হয় এ সকল বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। 

আশা করছি আপনারা এই সকল বিষয়ে ভালোভাবে জানতে পেরেছেন তারপরেও যদি এই বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন এবং এরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করুন এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন